কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি

 মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবারকিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে আপনি কি জানতে আগ্রহী। তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমরা কিডনি সুস্থ রাখার বিভিন্ন উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

কিডনি-সুস্থ-রাখার-সহজ-পদ্ধতিকিডনি হল আমাদের শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। এটি মূলত আমাদের রক্ত থেকে বজ্র এবং টক্সিন থেকে বের করে দেয়। কিন্তু এই কিডনি সুস্থ রাখার উপায়, হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। তাই মূলত আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি

কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি

আমাদের শরীরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলোর মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি হল কিডনি। কিডনি মূলত আমাদের রক্ত থেকে প্রতিদিন হাজারো ক্ষতিকর বজ্র এবং ক্ষতিকর টক্সিন থেকে বের করে দেয়। হয়তো আমরা কখনই ভেবে দেখি নাই কিডনি কিভাবে আমাদের শরীরে প্রতিদিন এত আশ্চর্যজনক কাজ করে। বর্তমান সারা বিশ্বে কিডনি রোগ ক্রমবর্ধন একটি স্বাস্থ্য উদ্বেগ হিসেবে হাজার হাজার মানুষকে প্রভাবিত করছে। এর একটাই কারণ কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে অসচেতনতা অবলম্বন করা।

বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই হয়তো কিডনির যত্ন সম্পর্কে সেরকম করে সচেতনতা অবলম্বন করি না। যার কারণেই আমাদের স্বাস্থ্যকর জীবন যাপার উপর কিডনি রোগ একটি মারাত্মক প্রভাব ফেলে। তবে কিডনি সুস্থ রাখার জন্য সাধারণ কিছু অভ্যাস গড়ে তোলার মাধ্যমে অনেকটাই এই কিডনি রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব। যেগুলো মূলত ঘরে বসেই আমরা মেনে চলতে পারব। ঘরে বসে কিভাবে কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করা যায়। তা নিচে ধাপে ধাপে উল্লেখ করা হলো।

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান করা

আমরা জানি কিডনি প্রতিদিন আমাদের শরীরের রক্ত পরিশোধন করে শরীর থেকে ক্ষতিকর বর্জ্য এবং অতিরিক্ত লবণ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেয়। এক্ষেত্রে আমরা যদি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান না করি, তাহলে এই টক্সিন গুলো ধীরে ধীরে শরীরের মধ্যে জমতে থাকে, যা পরবর্তীতে কিডনির উপর চাপ সৃষ্টি করে এবং কিডনি রোগের ঝুঁকি অনেকটাই বাড়িয়ে দেয়।

আরো পড়ুনঃ টেনশন দূর করার ১১ সহজ উপায়

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খেলে কিডনি সুস্থ থাকবে, তার জন্য যে অতিরিক্ত পরিমাণ পানি পান করতে হবে বিষয়টি এরকম না বরং নিয়ম করে পর্যাপ্ত পরিমাণ পানি পান করাটাই হবে কিডনি সুস্থ রাখার কার্যকরী পদ্ধতি। এক্ষেত্রে আপনি আপনার শরীরের ভারসাম্য অনুযায়ী প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পরিমাণ পানি পান করতে পারে, এতে করে আপনার শরীরের ভারসাম্য বজায় থাকবে এবং রক্তের ক্ষতিকর টক্সিন গুলো প্রস্রাবের মাধ্যমে শরীর থেকে বের হয়ে যাবে।

অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খাওয়া কমানো 

অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খাওয়া কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। কেননা লবণের প্রধান উপকরণ হলো সোডিয়াম নামক একটি উপাদান। এটি মূলত শরীরে তরলতা ধরে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এক্ষেত্রে যখন আপনি অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খাবেন, সাথে আপনার শরীরে সোডিয়ামের মাত্রা অধিকারে বেড়ে যাবে, যার কারণে আপনার শরীর আরো পানি ধরে রেখে তরল থাকবে, ফলে রক্তচাপ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকবে।

কিডনি-সুস্থ-রাখার-সহজ-পদ্ধতিরক্তচাপ মূলত কিডনির উপর প্রভাব সৃষ্টি করার অন্যতম একটি উপক্রম। এক্ষেত্রে শরীরে তরলতার জন্য যদি রক্তচাপ কিডনির উপর প্রভাব সৃষ্টি করে, তাহলে কিডনি শরীরের রক্তের ক্ষতিকর বজ্র এবং টক্সিন গুলো সঠিকভাবে ফিল্টার করতে পারবেনা। ফলে ধীরে ধীরে আমাদের কিডনির কার্যক্ষমতা কমে যেতে থাকবে এবং পরবর্তী সময়ে কিডনি রোগ দেখা দেওয়ার আশঙ্কা থাকবে। তাই আমাদের কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য অতিরিক্ত পরিমাণে লবণ খাওয়া আজ থেকেই এড়িয়ে চলতে হবে।

অযথা কোনো ব্যথার ওষুধ না খাওয়া

বর্তমান সময়ে আমরা অনেকেই সাধারণ ঠান্ডা, জ্বর এবং ব্যাথা লাগলেই নিজের মতো করে ফার্মেসী থেকে ঔষধ কিনে সেগুলো সেবন করি। আবার কেউ কেউ অনেক পুরাতন প্রেসক্রিপশন বের করে আগের মত করেই ওষুধ খাওয়া শুরু করে দেই কোন রকম চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়েই। মূলত অযথা বা সামান্য কারণে ওষুধ সেবন করাই কিডনির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

কেননা আমাদের সব সময় খেয়াল রাখতে হবে যে সব ওষুধ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকার করে না। কিছু কিছু ওষুধ সময় সাপেক্ষে আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতিও হয়ে থাকে। উদাহরণস্বরূপ যেমন আমরা যদি ব্যথার কোন অ্যান্টিবায়োটিক নিয়ম ছাড়া সেবন করি, তাহলে এটি কিডনির রক্ত চলাচল বন্ধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে করবে। এছাড়াও এটি নিয়ম ছাড়া একাধিকবার খাওয়ার ফলে কিডনি ঠিকমতো কাজ করতে পারে না, কিন্তু এটা তাৎক্ষণাৎ বুঝা যায় না, পরবর্তী এমন সময় বোঝা যায় যখন কিডনিতে অনেকটাই সমস্যা হয়ে যায়।

আরো পড়ুনঃ বড়দের খিচুনি হওয়ার ০৫টি কারণ

তাই আমাদের করণীয় কিডনিকে সুস্থ রাখার জন্য যেকোনো ধরনের ঔষধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই অভিজ্ঞ চিকিৎসাকের পরামর্শ নিয়ে সেবন করা। নিজের ইচ্ছামত কোন ঔষধ ফার্মেসি থেকে ক্রয় করে খাওয়া যাবে না। সব সময় মনে রাখতে হবে অল্প একটু সচেতনতা কিডনিকে সারা জীবন সুস্থ রাখতে পারে। আবার অল্প একটু অসচেতনতা কিডনিকে খুব তাড়াতাড়ি নষ্ট করে দিতে পারে। তাই যে কোন ঔষধ সেবন করার পূর্বে অবশ্যই আমাদেরকে স্বাস্থ্য সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।

শরীরের ওজন ঠিক রাখা

অনেক সময় আমরা প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত পরিমাণ খাবার খাওয়ার ফলে শরীরের ওজন অনেকটাই বৃদ্ধি করে ফেলি। নিয়মিত ব্যায়াম করি না এবং কোন খাদ্য ভাস বজায় না রেখে অসচেতন ভাবে জীবন যাপন করি। এটিও মূলত কিডনি সমস্যা হওয়ার একটি উপায়। তাই আমাদেরকে সবসময় খাবার সম্পর্কে স্বাস্থ্য সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে। উচ্চ ক্যালরি এবং পুষ্টি সম্মত খাবার খাওয়ার পাশাপাশি নিয়মিত ব্যায়াম করা এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নিতে হবে। 

কেননা আমরা যদি পুষ্টিকর খাবার খাওয়ার পাশাপাশি ব্যায়াম না করি, তাহলে আমাদের শরীরের ওজন ধীরে ধীরে অধিক বৃদ্ধি হয়ে যাবে, এটিও পরবর্তীতে কিডনি সমস্যা হওয়ার একটি লক্ষণ হিসেবে দেখা দিতে পারে। তাই আমরা সব সময় শরীরের উচ্চতা অনুযায়ী শরীরের ওজন বজায় রাখার চেষ্টা করব। এতে আমাদের শরীরও ফিট থাকবে, কোন ধরনের রোগ বৃদ্ধি হওয়ার আশঙ্কাও অনেক কম থাকবে। ফলে এটি আমাদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা পরিচালনায় বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখবে।

ধূমপান ও অ্যালকোহল যুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা

ধূমপান করা কিডনির জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর। কেননা একজন ব্যক্তি যখন পর্যায়ক্রমে ধূমপান করে, তখন এই ধূমপান তার রক্তনালীকে সংকুচিত করে এবং কিডনির যাবতীয় কার্যক্রমে বাধা প্রদান করার জন্য কঠিন ভাবে ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও ধূমপান করা শরীরের আরো অনেক ক্ষতির কারণ, বর্তমান সময়ে ধূমপান করা গলায় ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কাও অনেক। তাই সুস্থ থাকতে এবং কিডনি সুস্থ রেখে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা অবলম্বন করার জন্য একজন ব্যক্তির ধূমপান করা মোটেও উচিত না।

অন্যদিকে অতিরিক্ত পরিমাণে অ্যালকোহল যুক্ত খাবার খাওয়া কিডনির সমস্যা তৈরি করার জন্য বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে। মূলত এর কারণ হলো অ্যালকোহল একটি ডিহাইড্রাটিং জাতীয় পদার্থ। যেই পদার্থ মূলত কিডনি কে একজন মানুষের শরীরের রক্ত থেকে ক্ষতিকর বর্জ্য এবং টক্সিন ফিল্টার করে বের করতে বাধা প্রদান করে। মূলত এই কারণেই এলকোহলযুক্ত খাবার খাওয়া কিডনিজনিত সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই এটি যতটুকু সম্ভব আমাদের জন্য এড়িয়ে চলাই ভালো।

প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুমানো

সাধারণত আমরা জানি কিডনি আমাদের শরীরের এমন একটি অংশ যা শরীরের ক্ষতিকর বর্জ্য এবং টক্সিন প্রস্রাবের মধ্যেই বের করে দেয়। এই কাজটি সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য কিডনির পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং ভারসাম্য প্রয়োজন। আর এই বিশ্রাম এবং ভারসাম্যের একমাত্র উপায় হল পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম। এখন আপনার নিজের কাছে প্রশ্ন থাকতে পারে ঘুম কেন কিডনি সুস্থ রাখতে সাহায্য করে? 

কিডনি-সুস্থ-রাখার-সহজ-পদ্ধতিসাধারণত একজন মানুষ যখন নিয়মিত পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমায়, তখন তার শরীরে ধীরে ধীরে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ হরমোন তৈরি হয়, যেমন অ্যান্টি ডায়াবেটিক হরমোন, রেনিন হরমোন ইত্যাদি। মূলত এই সকল হরমোন গুলো মানুষের শরীরে রক্তচাপ এবং পানি লবণের ভারসাম্য বজায় রাখতে সহযোগিতা করে। আর এই হরমোন গুলো আসে কিন্তু ঘুমানোর মাধ্যমে। কিডনি সুস্থ রাখার পাশাপাশি ঘুম মানুষের মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করার জন্য বেশ কার্যকরী। তাই কিডনি সুস্থ রাখার পাশাপাশি স্বাস্থ্যকর জীবন যাত্রার জন্য প্রতিদিন পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ 

কিডনি সুস্থ রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যায়াম

কিডনি হল আমাদের শরীরের একটি অন্যতম অঙ্গ, এটির সুস্থতা বজায় রাখা আমাদের স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা পরিচালনা করার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিডনি সুস্থ রাখার জন্য যেমন সঠিক খাদ্য বাস বজায় রাখা, পর্যাপ্ত বিশ্রাম গ্রহণ করা দরকার,  ঠিক তেমনি প্রয়োজনীয় কিছু ব্যায়াম করার দরকার আছে। কেননা যে কোন শারীরিক কার্যকলাপ কিডনির সামগ্রিক সুস্থতা এবং কার কার্যকারিতা সঠিকভাবে পরিচালনা করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আরো পড়ুনঃ সকালে ব্যায়াম করার ১০ টি উপকারিতা

শরীরকে সুস্থ রাখার পাশাপাশি কিডনির স্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য কয়েকটি ব্যায়াম বেশি উপকারী, যেমন প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট হাঁটাচলা করা, এটি সাধারণত শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে মেটাবলিজম সচল এবং রক্ত চলাচল বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে। আর রক্ত চলাচল বৃদ্ধি হওয়ার কারণেও কিডনির কার্যক্রম গুলো সঠিকভাবে পরিচালিত হয় এবং কিডনি সুস্থ থাকে।

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যায়াম হল সাইক্লিন করা এবং সাঁতার কাটা, এ ধরনের ব্যায়ামগুলো আমাদের শরীরের ফুসফুস কে শক্তিশালী করে, এতে কিডনির উপর অতিরিক্ত পরিমাণে তাপ প্রয়োগ হয় না এবং সুস্থ থাকার সম্ভাবনাও অনেক বেশি থাকে। তাই আমরা যদি আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় শরীরের পাশাপাশি কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি অনুসরণ করে একটু সচেতনতা অবলম্বন করি। তাহলে কিডনি জনিতর যেকোনো রোগ প্রতিরোধ করা অবশ্যই সম্ভব।

বছরে অন্তত একবার কিডনি পরীক্ষা

কিডনি রোগ সাধারণত একটি ধীর গতি রোগ, এটি কোন সময় মানুষের শরীরে কিভাবে সংক্রমণ হয়, তা বোঝা বড় কঠিন। তাই আমাদের অবশ্যই কিডনি সুস্থ রাখার পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করার পাশাপাশি বছরে অন্তত একবার কিডনি পরীক্ষা করানো এবং প্রয়োজন ক্ষেত্রে অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের কাছ থেকে পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন। যাতে করে আমরা আমাদের কিডনির অবস্থা বুঝতে পারি এবং যেকোন সমস্যয় সচেতনতা অবলম্বন করে স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা পরিচালনা করতে পারি।

লেখকের শেষ কথা

কিডনি আমাদের শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ। এটিতে যদি কোন ধরনের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে আমাদের জীবনযাত্রার উপর মারাত্মক প্রভাব পড়বে। তাই আমাদের উচিত কিডনি সুস্থ রাখার জন্য স্বাস্থ্যকর উপায়গুলো অবলম্বন করা, শরীরের যেকোনো পরিস্থিতিতে দ্রুত অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া। এভাবে যদি আমরা আমাদের জীবনের প্রত্যেকটা সময়ে শারীরিক যে কোন পরিস্থিতিতে সচেতনতা অবলম্বন করি তাহলে অবশ্যই স্বাস্থ্যকর জীবন ধারা বজায় রাখা সম্ভব। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কিডনি সুস্থ রাখার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এরকম আরও স্বাস্থ্য বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 37912


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url