ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায়

 ফ্রিল্যান্সারদের কাজ না পাওয়ার কারণফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায় সম্পর্কে সঠিক গাইডলাইনের অভাবে, অনেক ফ্রিল্যান্সার প্রথম অবস্থায় ফাইবারে কাজ করার ক্ষেত্রে হতাশ হয়ে পড়ে। কেননা এই সময়ে তারা ভালো কাজ জানার পরেও, নিজেদের গিগ ফাইবারে র‍্যাঙ্ক করাতে পারে না।

ফাইবারে-কাজ-পাওয়ার-সহজ-উপায়বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস হল ফাইবার, যেখান থেকে আপনি আপনার দক্ষতার মাধ্যমে কাজ করে ইনকাম করতে পারবেন। তবে এর জন্য আপনাকে ফাইবার থেকে কাজ পেতে হবে। তাই এই ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায় জানতে সম্পূর্ণ আরটিকেল জুড়ে আমাদের সাথেই থাকুন।

পোস্ট সূচীপত্রঃ ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায়

ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায়

ফাইবারে হল বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের সবচেয়ে বড় এবং জনপ্রিয় ইন্টারন্যাশনাল ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস। যেখান থেকে সারা বিশ্বের হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সাররা তাদের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে মিলিয়ন ডলার ইনকাম করে থাকেন। মূলত ফাইবারের যাত্রা শুরু হয় ২০১০ সালে। বর্তমানে ফাইবারের সব মিলিয়ে ১২০ টি বিভাগের মধ্যে মোট গিগের সংখ্যা রয়েছে ২০ লাখেরও অধিক প্রসারিত হচ্ছে।পর্যাপ্ত পরিমাণে গিগের সংখ্যা প্রসারিত হওয়ায় অনেক ফ্রিল্যান্সার প্রতি মাসে হাজার ডলার ইনকাম করে থাকেন এই ফাইবার থেকেই। 

কিন্তু এখানে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশি দ্বিধার মধ্যে ফেলে, তাহলো সকল ফ্রিল্যান্সার কি ফাইবার থেকে ইনকাম করতে পারছে? সাধারণত সকলেই ফাইবার থেকে ইনকাম করতে পারেনা এর মূল কারণ হলো সব ফ্রিল্যান্সার ক্লায়েন্টদের কাছ থেকে কাজ পায় না, যার কারণে অনেকের সফল দক্ষতা থাকার পরেও এখান থেকে ইনকাম করতে পারেনা। তাই আজকের এই আর্টিকেল আমরা একজন ফ্রিল্যান্সার কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে ফাইবারে সহজে কাজ করে ইনকাম করতে পারবে তা নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করব। ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায় বাস্তবায়ন করে সাইবার থেকে সাফল্য অর্জনের জন্য কোন প্রক্রিয়া অবলম্বন করতে হবে বা কিভাবে কাজ দ্রুত সময় পাওয়া যাবে তা নিচে উল্লেখ করা হ লো।

আকর্ষণীয়ভাবে মানসম্মত প্রোফাইল তৈরি করা

ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায় গুলোর মধ্যে অন্যতম কার্যকরী একটি হলো একটি আকর্ষণীয় এবং মানসম্মত প্রোফাইল। কেননা বর্তমান সময়ে সারা বিশ্বের প্রায় ৯ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার ফাইবারের বিভিন্ন গিগ নিয়ে কাজ করছে। তাই তাদের মত আপনিও যদি ফাইবার থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে একটি প্রোফাইল এমনভাবে তৈরি করতে হবে, যা ক্লাইন্টদেরকে আকর্ষণ করবে।

আরো পড়ুনঃ ছাত্রদের টাকা আয় করার ২০টি সেরা কার্যকরী উপায়

তাই প্রোফাইলের মধ্যে আপনার বাস্তব ছবি, ভিডিও এবং পেশাদারিত্ব এমনভাবে উপস্থাপন করুন, যাতে যে কোন ক্লাইন্ট প্রোফাইল দেখলেই আপনার সার্ভিস এবং দক্ষতা সম্পর্কে বুঝতে পারে। শুধু নাম আর প্রোফাইল দিলেই হবে না বরং এ পাশাপাশি গ্রাহকদের বিশ্বাসযোগ্যতার একটা জায়গা হতে হবে। যাতে তারা আপনার প্রতি আস্থা রেখে যেকোনো কাজ সহজে দিতে পারে।

বায়ারদের সম্পর্কে বেসিক ধারণা থাকা

ফাইবারে সহজে কাজ পাওয়ার জন্য বায়ারদের সম্পর্কে বেসিক ধারণা থাকা আপনাকে কার্যকরীভাবে সহায়তা করবে। সাধারণত বর্তমান সময়ে আমরা বেশিরভাগ ফ্রিল্যান্সাররা যে ভুল করে থাকি তাহলো, প্রথমেই ফাইবার থেকে অন্যদের গীগ খুঁজে বের করে নিজের ডেসক্রিপশনে সেটির ওপর ভিত্তি করে ঠিক একই ধরনের গিগ টাইটেল তৈরি করে থাকে, ফলে আমাদের নিজস্বতা বলতে কিছু থাকে না, সবই অন্যের কপি করার মত হয়ে যায়। এর জন্য ফাইবারের  আমাদের কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম থাকে।

ফাইবারে-কাজ-পাওয়ার-সহজ-উপায়তাই এ সকল কার্যকলাপ থেকে বিরত থেকে, প্রথমে আমাদেরকে নির্দিষ্ট বারদেরকে টার্গেট করে গিগ টাইটেল তৈরি করতে হবে। এবং আপনার টার্গেট করা বায়ারদের চাহিদা অনুযায়ী আপনার কোন বিষয়ে দক্ষতা আছে সে বিষয়গুলো উল্লেখ করে গিফ ক্যাটাগরি এবং সাব ক্যাটাগরি উপর ভিত্তি করে আপনাকে একটি আকর্ষণীয় গীগ টাইটেল তৈরি করতে হবে। এই কাজটি সঠিকভাবে করলে ফাইবারের মধ্যে আপনার প্রতিযোগী অনেক কমে যাবে এবং কাজ পাওয়ার সম্ভাবনাও বেশি থাকবে।

নির্দিষ্ট সিমিলার গিগ নিয়ে কাজ করা

ফাইবারে দ্রুত সময়ে বেশি কাজ পাওয়ার জন্য, সবচেয়ে বেশি সুবিধা হয় নির্দিষ্ট সিমিলার গিগ নিয়ে কাজ করা। বিশেষ করে আপনি যদি একটি নির্দিষ্ট নিশ অনুযায়ী ফাইবারে ভেরিয়েন্ট তৈরি করে থাকেন, তাহলে ভিন্ন ভিন্ন ক্যাটাগরিতে কাজ করার চেয়ে এটিতে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা অত্যন্ত বেশি থাকবে। তবে অবশ্যই আপনার নির্দিষ্ট করা নিশ অন্যদের চেয়ে ইউনিক ইউনিক এবং মানসম্মতভাবে প্রেজেন্ট করতে হবে।

টাইটেলের সাথে মিল রেখে ডেসক্রিপশন লেখা

ফাইবারের মধ্যে বায়াররা ফ্রিল্যান্সারদের টাইটেল দেখে গিগের মধ্যে প্রবেশ করে শুধুমাত্র এই কারণে, যাতে ডিসক্রিপশন দেখে তার সার্ভিস এবং দক্ষতা সম্পর্কে বিস্তারিত বিস্তারিত জানতে পারে। তাই আপনাকে অবশ্যই গিগের টাইটেল অনুযায়ী সুন্দর করে গুছিয়ে ডেসক্রিপশন লিখতে হবে। কারণ যদি টাইটেলের সাথে ডিসক্রিপশন এর কোন মিল না থাকে, তাহলে বেশিরভাগ বায়াররা এটি এড়িয়ে চলে যাবে এবং ফাইবারের মধ্যে আপনার কাজ পাওয়া অনেকটা কঠিন হয়ে যাবে।

আরো পড়ুনঃ পেউনিওয়ার একাউন্ট কিভাবে খুলবেন বাংলাদেশ থেকে ২০২৫

ফাইবারের মধ্যে দ্রুত কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে সব সময় ডিসক্রিপশনের বিষয়টি লক্ষ্য রাখতে হবে, কেননা ১২০০ অক্ষরের এই ডিস্ক্রিপশন অন্যদের চেয়ে আপনাকে এক ধাপ এগিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ সহায়তা করবে। তাই যেহেতু গীগেড় টাইটেল দেখে বায়ার আপনার ডিসক্রিপশনে প্রবেশ করবে তাই আপনার টার্গেট করা বায়ারদের চাহিদা এবং আপনার দক্ষতা অনুযায়ী একটি আকর্ষণীয় ডেসক্রিপশন লিখবেন।

ফাইবারের মধ্যে সহজ ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা

আমরা হয়তো জানি ইন্টারন্যাশনাল যে সকল মার্কেটপ্লেসগুলো রয়েছে, প্রায় সবগুলোরই মূল ভাষা হল ইংরেজি। কিন্তু বিভিন্ন দেশের যে সকল বায়াররা ফাইবারের মধ্যে ফ্রিল্যান্সারদের কে খুঁজতে আছে, তারা অনেকেই ইংরেজিতে বেশ দক্ষ না বা ইংরেজি ভালো মতো বলতে পারেনা। তাই আপনাকে আপনার ডিসক্রিপশন অথবা গিগ তৈরি করার ক্ষেত্রে অবশ্যই সহজ এবং স্পষ্ট ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করতে হবে। যাতে ওই সকল বায়ারগণ সহজেই আপনার সম্পর্কে ধারণা নিতে পারে।

বায়ারদেরকে উদ্দেশ্য করে আপনার লেখা প্রত্যেকটা শব্দ সুনির্দিষ্ট ভাষায় খুবই সংক্ষিপ্ত এবংস্পষ্ট ভাষায় লিখতে হবে। কারণ বেশিরভাগ বায়ারগণ ফ্রিল্যান্সারদের গীগের মধ্যে খুবই অল্প সময় অবস্থান করে। এই অল্প সময়ের মধ্যেই যাতে আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা এবং কাজের ধরনসহ সংক্ষিপ্তভাবে আপনার মূল বক্তব্য এখানে উপস্থাপন করতে হবে। যাতে বায়ারদের বেশি সময় আপনার গীগেড় মধ্যে ব্যয় না হয় এবং সহজেই আপনার সম্পর্কে তথ্য নিয়ে কাজের অর্ডার করতে পারে। 

অন্যদের চেয়ে আলাদা কিছু আকর্ষণীয় অফার করা

মনে রাখবেন ফাইবারে আপনার মত আরও হাজার হাজার ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, তারাও প্রতিনিয়ত বায়ারদের কাজ নেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে। তাই এখান থেকে কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রতিযোগীতা মূলক ভাবে প্রচেষ্টা করতে হবে। এক্ষেত্রে অন্যদেরকে একধাপ এগিয়ে যেতে আপনি আপনার ডেসক্রিপশনে অন্যদের চেয়ে আলাদা কিছু আকর্ষণীয় অফার দিতে পারেন, যেগুলো গ্রাহকদের দৃষ্টি আকর্ষণ এবং আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে সহযোগিতা করবে।

অন্যদের চেয়ে আলাদা কিছু অফার বলতে যেমন অন্যরা যে কাজ ৫০ ডলারে করে আপনি যদি সেটা ৪০ ডলারের মধ্যে করে দেন। তাহলে বায়ারদের কাছে অন্যদের চেয়ে আপনার প্রাধান্য বেশি থাকবে, আবার আপনার কাজের সময়, ধরণে অন্যদের চেয়ে যদি আপনি বেশি দক্ষতা দেখাতে পারেন, তাহলেও এটি আপনার কাজ পাওয়ার জন্য সহযোগিতা করবে। বিশেষ করে ফাইবারে কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে বেশিরভাগ সময় অনলাইন একটিভ থাকতে হবে, কারণ বায়াররা কোন ফ্রিল্যান্সারকে মেসেজ দেওয়ার সাথে সাথে এর উত্তর না পেলে পরবর্তীতে অন্যজনকে তার কাজটি দিয়ে দেয়, তাই আপনাকে এ বিষয়টিও অবশ্যই মাথায় রাখতে হবে।

প্রয়োজন ক্ষেত্রে ভিডিও ব্যবহার করা

অনেক সময় আছে ডিসক্রিপশন গিগের মাধ্যমে বায়ারদেরকে আকর্ষিত করা যায় না। এক্ষেত্রে আপনি চাইলে একটি ভিডিও ব্যবহার করতে পারেন। যেমন আপনি কোন ক্যাটাগরিতে কাজ করেন, কোন সার্ভিস গুলো দিয়ে থাকেন এবং কোন কাজের জন্য কত টাকা চার্জ করেন। এ সম্পর্কিত সুন্দর একটি ভিডিও করে যদি আপনি এটি আপনার গিগের মধ্যে রাখেন, তাহলে এটি কাজ পাওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী সহায়তা করবে। কেননা ভিডিওর মাধ্যমে যে কোন বায়ারের সামনে আপনার দক্ষতার বিষয়ে সহজভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন।

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে অ্যাফিলেট মার্কেটিং করার সহজ ৫টি উপায়

আপনি যদি ফাইবারের মধ্যে আপনার দক্ষতার এবং সার্ভিস সমূহের মানসম্মত একটি ভিডিও তৈরি করতে পারেন। তাহলে এই প্ল্যাটফর্ম থেকে আপনার কাজ পাওয়া অন্যদের তুলনায় অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। বিভিন্ন দেশের বায়ারদের সামনে আপনার দক্ষতার উপস্থাপন অন্যদের চেয়ে অনেকটাই কার্যকারী বেশি হবে, এতে আপনি কাজ বেশি পাবেন এবং ফাইবার কাজ করার সাফল্যে পৌঁছাতে পারবেন। 

সঠিকভাবেই গিগ মার্কেটিং করা

বর্তমান সময়ে অনেক ফ্রিল্যান্সারের ক্ষেত্রেই দেখা যায় সঠিক প্রোফাইল, মানসম্মত ক্যাটাগরির গিগ নির্ধারণ করার পরেও ফাইবারে এটি ইম্প্রেশন করে না, ফলে সেল করাও সম্ভব হয় না। এই পরিস্থিতি এড়িয়ে চলার জন্য সঠিকভাবে গিগ মার্কেটিং করাই হতে পারে আপনার জন্য ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায়।

ফাইবারে-কাজ-পাওয়ার-সহজ-উপায়আমরা জানি, বর্তমানে ফাইবারে অসংখ্য ফ্রিল্যান্সার রয়েছে, তাদের থেকে আপনাকে এক ধাপ এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য গিগ প্রমোট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। সাধারণত ফাইবারের মধ্যে গিগ প্রমোট করার জন্য প্রথমত কিছু পরিমাণ ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয়। কারণ পেইড ছাড়া ফাইবারে কোন ধরনের গিগ প্রমোট করা যায় না। তাই আপনি যদি কিছু ইনভেস্ট করে ফাইবারের মধ্যে আপনার গিগ প্রমোটের বিজ্ঞাপন দেন, তাহলে বায়াররা আপনার প্রোফাইল সহজেই দেখতে পারবে এবং তারা কাজ দিতে আগ্রহী হবে।

এছাড়াও আপনি বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, এমনকি ফেসবুকের মত মাধ্যমগুলোতে আপনার গিগের মার্কেটিং করতে পারেন। এ সকল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলো থেকেও বায়ার আসার চাহিদা আছে অনেক। তবে গিগ প্রমোট করার ক্ষেত্রে হোক বা অন্য সোশ্যাল মিডিয়াতে মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে হোক আপনাকে অবশ্যই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ধারা অনুযায়ী করতে হবে।

ফাইবারে নিজের সার্ভিসকে ইউনিক ভাবে প্রেজেন্ট করা

অনেক বায়াররা আছে গিগে প্রবেশ করার পরেও, তাদের সার্ভিস সম্পর্কে জেনে কাজ দিতে চায় না বা দিতে আগ্রহী হয় না। মূলত এই বিষয়টির জন্য আপনাকে ফাইবারের মধ্যে নিজের সার্ভিস গুলোকে বায়ারদের সামনে ইউনিক ভাবে প্রেজেন্ট করতে হবে। আপনার সার্ভিস সমূহ যেমন, আপনি একটা কাজ কত সময়ের মধ্যে করে দিতে পারেন, কোন সময় আপনি অনলাইনে একটিভ থাকেন এবং কোন কাজের ক্ষেত্রে কত টাকা চার্জ করে থাকেন এসব কিছুই description এর মধ্যে সুন্দরভাবে প্রেজেন্ট করতে হবে। যাতে একজন বায়ার আপনার গিগের প্রতি আগ্রহী হয়ে কাজের অর্ডার দিতে উৎসাহিত হয়।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠকগণ, আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফাইবারে কাজ পাওয়ার সহজ উপায় নিয়ে আলোচনা করেছি। আশা করি ফাইবার থেকে কাজ পেতে আপনাকে কোন পদ্ধতি গুলো অবলম্বন করতে হবে এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। আমরা আমাদের এই সাইটে প্রতিনিয়ত এ ধরনের প্রযুক্তি সম্মত আরো বিভিন্ন পোস্ট করে থাকি। তাই এরকম আরো তথ্য পেতে আমাদের সাথেই থাকুন। আর যদি ফাইবারের কাজ পাওয়া সম্পর্কে আপনার আরো কোন প্রশ্ন বা মতামত থাকে, তাহলে অবশ্যই কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না। সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 37912


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url