কম্পিউটার স্লো হলে কি করব
ফেসবুক আইডি হ্যাক হলে করনীয়কম্পিউটার স্লো হলে কি করব আপনি কি এ বিষয়ে জানতে আগ্রহী। তাহলে আজকের আমাদের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্যই। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা কম্পিউটার স্লো হওয়ার কারণ এবং প্রতিকার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

পোস্ট সূচিপত্রঃ কম্পিউটার স্লো হলে কি করব
- কম্পিউটার স্লো হলে কি করব
- কম্পিউটার স্লো হওয়ার কারণ
- কম্পিউটার ফাস্ট করতে র্যাম আপগ্রেড করা
- অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার রিমুভ করে কম্পিউটার ফাস্ট করা
- উইন্ডোজ রিফ্রেশ দিয়ে কম্পিউটার ফাস্ট করা
- ২০ থেকে ৩০ দিন পর পর ব্রাউজিং হিস্টোরি ডিলিট করা
- কম্পিউটার পিসিকে সব সময় ভাইরাস মুক্ত রাখা
- কম্পিউটার স্লো রোধ করতে পিসি বিল্ড করার সময় যেগুলো লক্ষ্য করা উচিত
- কম্পিউটার দীর্ঘদিন ব্যবহারের সুরক্ষায় যা করা উচিত
- লেখকের শেষ কথা
কম্পিউটার স্লো হলে কি করব
সাধারণত আমরা অনেকেই যারা নতুন নতুন কম্পিউটার কেনার পর ব্যবহার করা শুরু করি। তখন দেখা যায় প্রথম প্রথম কম্পিউটারের পারফরমেন্স অনেক ভালো থাকে, এবং যেকোনো কাজ খুব সহজেই ভালোভাবে করা যায়। কিন্তু কিছুদিন যাওয়ার পরেই এর কার্যকলাপ আস্তে আস্তে ধীরগতি হয়ে যায়। যেমন কম্পিউটার কেনার শুরুর দিকে একটা অ্যাপে প্রবেশ করতে যতটুকু সময় লাগতো পরবর্তীতে ধীর গতির কারণে একই অ্যাপে প্রবেশ করতে আগের থেকে কয়েক গুণ বেশি সময় লাগে।
যা সাধারণত আমাদের দৈনন্দিন কম্পিউটারের অনেক কাজের উপর ব্যাপকভাবে প্রভাব ফেলে। তবে এতে দুশ্চিন্তার কোন কারণ নেই। মূলত কিছু স্বাভাবিক ত্রুটির কারণে কম্পিউটারের এ সকল কার্যকলাপ ঘটে থাকে। এগুলো মূলত খুব সহজে নিজে নিজেই কিছু বিষয় খেয়াল রেখে সংস্কার করা যায়। তাই চলুন আমরা আর দেরি না করে জেনে নেই কোন কারণে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায় এবং কিভাবে তা প্রতিরোধ করার মাধ্যমে কম্পিউটারকে আমরা আরও স্বাভাবিকভাবে ব্যবহার করতে পারি।
কম্পিউটার স্লো হওয়ার কারণ
আমরা যারা কম্পিউটার ব্যবহার করি তারা হয়তো অনেকেই জানি, কম্পিউটার যখন নতুন ক্রয় করা হয়, তখন তার কার্যকলাপ যতটা সহজ ভাবে করা যায় পরবর্তীতে তা এত সহজে করা যায় না, কেননা ধীরে ধীরে কম্পিউটার আগের থেকে অনেক স্লো হয়ে যায়। আর কম্পিউটার কিছুদিন ব্যবহার করার পর স্লো হয়ে যাওয়ার কারণটি আমরা অনেকেই জানিনা। তাই কম্পিউটার যেসকল কারণে স্লো হয়ে যায় তারমধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি কারণ নিয়ে নিচে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে ফেসবুক মার্কেটিং করতে হয়
কম্পিউটার স্লো হওয়ার বিশেষ কয়েকটি কারণ রয়েছে। তার মধ্যে বেশি উল্লেখযোগ্য গুলো হলো কম্পিউটারের পিসি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন না রাখা, অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার দিয়ে কম্পিউটারের স্টোরেজ সম্পূর্ণ লোড করে রাখা, ক্যাশ ফাইল ডিলিট না রাখা এবং পিসির র্যাম এর তুলনায় অতিরিক্ত ভারী সফ্টওয়ার ব্যবহার করা ইত্যাদি। মূলত এই সকল কারণেই দেখা যায় সময়ের আগেই একটি কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। এক্ষেত্রে এই কম্পিউটার স্লো হলে কি করব বা এর কার্যকলাপ কিভাবে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে পারব, তার উপায়গুলো নিচে ধাপে ধাপে উল্লেখ করে দেওয়া হলো।
কম্পিউটার ফাস্ট করতে র্যাম আপগ্রেড করা
সাধারণত আমাদের ব্যবহার করা কম্পিউটার যদি স্লো ভাবে কাজ করে তাহলে সেটি আমাদের কাজের মধ্যে অত্যন্ত বিরক্তিকর একটি পরিস্থিতি তৈরি করে দেয়। তাই এই বিরক্তিকর পরিস্থিতি এড়ানোর জন্য কম্পিউটার স্লো রোধ করতে র্যাম আপগ্রেড করা অত্যন্ত কার্যকরী একটি উপায়। মূলত র্যাম হল কম্পিউটারের মধ্যে থাকা একটি মেমোরি, যা সাধারণত আমরা যখন কম্পিউটার ব্যবহার করি ওই সময়ে এর মধ্যে থাকা বিভিন্ন অ্যাপ এবং প্রসেস পরিচালনার ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।
.webp)
অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার রিমুভ করে কম্পিউটার ফাস্ট করা
সাধারণত আমরা আমাদের কম্পিউটারের মধ্যে দেখা যায় অনেক সময়ই এমন কিছু সফটওয়্যার বা অ্যাপ ইন্সটল করে রাখি যেগুলো আমাদের কাজের ক্ষেত্রে কোন প্রয়োজন হয় না। এতে দেখা যায় এই সফটওয়্যার গুলো আমাদের কম্পিউটারের ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকে, ফলে কম্পিউটার সঠিকভাবে তার কাজ করতে পারে না এবং ধীরগতি হয়ে যায়। তাই কম্পিউটারকে ফাস্ট করতে চাইলে এই অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার বা অ্যাপগুলোকে রিমুভ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
কম্পিউটারের এই অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার গুলো রিমুভ করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে Control panel এর মধ্যে গিয়ে programes and features অপশনের মধ্যে প্রবেশ করে দেখতে হবে কোন সফটওয়্যার গুলো আমাদের ব্যবহারের প্রয়োজন হয় না। সেগুলো দেখে দেখে অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার গুলো একে একে আনইন্সটল করে দিতে হবে, যাতে কম্পিউটারের প্রসেসরের উপর প্রভাব কমে এবং কম্পিউটার আগের থেকে ফাস্ট চলতে পারে।
উইন্ডোজ রিফ্রেশ দিয়ে কম্পিউটার ফাস্ট করা
সাধারণত আমাদের অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায় কম্পিউটার ক্রয় করার পর কিছুদিন ব্যবহারের পরেই এটি একদম স্লো হয়ে যায়, বারবার হ্যাং করে এবং আগের মতো কাজ করে না। মূলত এটি অনেক সময় পুরাতন ফাইল, সেটিং এবং সফটওয়্যারের মাধ্যমেও হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে দেখা যায় যদি এ সকল কারণে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায় তাহলে উইন্ডোজ রিফ্রেশ দেওয়া এটি প্রতিরোধ করার একটি কার্যকরী উপায়।
আরো পড়ুনঃ কিভাবে ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট ডিলিট করা যায় জানুন
মূলত উইন্ডোজ রিফ্রেশ এমন একটি ফিচার, যে ফিচারটি আপনার কম্পিউটারের পুরনো ফাইল এবং অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার রিমুভ করে নতুন করে সাজিয়ে দিবে, তবে এতে আপনার দুশ্চিন্তা করার কোন কারণ নেই কারণ উইন্ডোজ রিপ্লেস ব্যক্তিগত কোন ছবি ডকুমেন্ট ইত্যাদি রিমুভ করে না শুধুমাত্র অপ্রয়োজনীয় তথ্য এবং সফটওয়্যার রিমুভ করে থাকে।
উইন্ডোজ রিফ্রেস করার জন্য প্রথমে আপনাকে আপনার কম্পিউটারের Start মেনুতে গিয়ে Reset tha Pc লিখে সার্চ করতে হবে, এরপর এখান থেকে আপনাকে Keep my files অপশন টি বেছে নিয়ে পরবর্তী ধাপে ক্লিক করার সাথে সাথে আপনার উইন্ডোজ নিজে থেকেই অটোমেটিক ভাবে রিফ্রেশ হয়ে যাবে। এতে আপনার ব্যক্তিগত ফাইল সুরক্ষিত থাকবে শুধুমাত্র আপনার কম্পিউটারের সিস্টেম নতুন ভাবে আপডেট বা পরিষ্কার হয়ে যাবে। তবে আপনি চাইলে বিশেষ সতর্কতা অনুসরণ করে আপনার তথ্য বা ফাইলের রাখতে ব্যাকআপ রাখতে পারেন।
২০ থেকে ৩০ দিন পর পর ব্রাউজিং হিস্টোরি ডিলিট করা
আমাদের অনেকের কম্পিউটারের মধ্যেই দেখা যায় ব্রাউজিং হিস্টোরি অনেকদিন ধরে জমে থাকে, এটিও মূলত কম্পিউটার স্লো হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। কেননা ব্রাউজিং হিস্টোরি গুলো আমাদের কম্পিউটারে সংরক্ষিত থাকার কারণে কম্পিউটারের অনেক জায়গা দখল করে এবং এটিকে স্লো করে দেয়, তাই আমরা যদি ২০ থেকে ৩০ দিন পর পর ব্রাউজিং হিস্টরি ডিলিট করে দেই, তাহলে এটি ব্রাউজার কে নতুন সিস্টেমের রেসপন্স বাড়িয়ে দিবে। ফলে দেখা যাবে আমাদের কম্পিউটার আগের থেকে স্মুত কাজ করতে পারবে এবং স্লো হওয়ার কোন আশঙ্কা থাকবে না।
তবে যেকোনো সময় ব্রাউজিং হিস্টোরি ডিলিট করার আগে আমাদেরকে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ লগইন তথ্য বা পাসওয়ার্ড যদি সেভ থাকে তাহলে সেটিকে রিমুভ করে নিতে হবে। কেননা আমরা যদি পুরনো ব্রাউজিং হিস্টোরি ডিলিট করে দেই তাহলে সেটি আর আগের মতো সেফ থাকবে না, ফলে এতে আমাদের কিছু সাময়িক সমস্যা হতে পারে। তাই এই সমস্যাটি এড়িয়ে চলার জন্য কোন গুরুত্বপূর্ণ লগইন এর পাসওয়ার্ড আমাদেরকে আগে থেকে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে। মোট কথা ২০ থেকে ৩০ দিন পর পর আমরা যদি আমাদের ব্রাউজিং হিস্টরি ডিলিট করি, তাহলে আমাদের কম্পিউটারের সিস্টেম পরিষ্কার থাকার কারণে কম্পিউটারের গতি অনেকটাই উন্নতি হবে এবং স্মুথ ভাবে কাজ করবে।
কম্পিউটার পিসিকে ভাইরাস মুক্ত রাখা
কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়ার পর তা আবার পুনরায় স্মুথলি ভাবে কাজ করানোর জন্য কম্পিউটার পিসি ভাইরাস মুক্ত করা একটি কার্যকরী উপায়। কেননা কম্পিউটারের মধ্যে ভাইরাস থাকলে সেগুলো কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার এর উপর প্রভাব ফেলে, যার কারণেই মূলত একটি কম্পিউটারের উপর অতিরিক্ত চাপ প্রয়োগ হওয়ার জন্য সেটি স্লো হয়ে যায়। এক্ষেত্রে আমরা যদি আমাদের কম্পিউটারের অপ্রয়োজনীয় ভাইরাসগুলো স্ক্যান করে তা রিমুভ করে দেই তাহলে আমাদের কম্পিউটার স্লো থেকে অনেকটাই দ্রুত গতিতে কাজ করতে পারবে।
একটি কম্পিউটারে ভাইরাস রিমুভ করার জন্য প্রথমেই আমাদেরকে কম্পিউটারের মধ্যে একটি ভালো মানের অ্যান্টিভাইরাস ইন্সটল করে সম্পূর্ণ কম্পিউটারকে স্ক্যান করতে হবে। কম্পিউটারটি সম্পূর্ণভাবে স্ক্যান করার পর যে সকল ভাইরাস ধরা পড়বে সেগুলোকে রিমুভ করে দিতে হবে, পরবর্তীতে আমাদেরকে আরেকটি যে কাজ করতে হবে,তাহলো আমাদের কম্পিউটারের মধ্যে যদি সন্দেহজনক কোন ফাইল বা সফটওয়্যার থাকে সেগুলো মুছে ফেলে কম্পিউটারের সফটওয়্যার এবং উইন্ডোজ কে সম্পন্ন ভাবে আপডেট করতে হবে। এতে করে দেখা যাবে আমাদের কম্পিউটারের মধ্যে কোন ধরনের দুর্বলতা থাকবে না এবং সেটি আগের থেকে অনেক ভালো এবং স্মুথলি কাজ করা শুরু করবে।
কম্পিউটার স্লো রোধ করতে পিসি বিল্ড করার সময় যেগুলো লক্ষ্য করা উচিত
সাধারণত একটি কম্পিউটারের পিসি বিল্ড করার সময় আমাদেরকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে লক্ষ্য রাখতে হবে। কেননা বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ কম্পিউটারগুলোর ক্ষেত্রেই পিসি বিল্ড করার কিছুদিন পরেই সেগুলোর কার্যকলাপ অনেক ধীরগতি হয়ে যায়। যখন ক্রয় করা হয় সেই সময়ের মতো স্মুথলি ভাবে পরবর্তীতে কাজ করে না। যার ফলে এগুলো আমাদের দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজে বাধা প্রদান করে থাকে। তাই চলুন আমরা কম্পিউটার স্লো হলে কি করব এবং কম্পিউটার স্লো হওয়া রোধ করতে পিসি বিল্ড করার সময় যে বিষয়গুলো লক্ষ্য রাখব সে সম্পর্কে জেনে নিন।
.webp)
সর্বোপরি একটি পিসি বিল্ড করতে অন্যান্য যে সকল যন্ত্রাংশের প্রয়োজন হয় যেমন গ্রাফিক্স কার্ড, পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট এবং মাদারবোর্ডের কোয়ালিটি এমন হতে হবে যাতে সেগুলো পরবর্তীতে আপগ্রেডের সুবিধা থাকে এবং দীর্ঘদিন যাবত স্থিতিশীলভাবে ব্যবহার করা যায়। মোটকথা একটি পিসি তৈরি করতে যত ভালো এবং বিশ্বস্ত ব্র্যান্ডের পার্টস ব্যবহার করা হবে কম্পিউটার ঠিক তত দীর্ঘ এবং স্মুথলিভাবে কাজ করবে।
কম্পিউটার দীর্ঘদিন ব্যবহারের সুরক্ষায় যা করা উচিত
একটি কম্পিউটারকে দীর্ঘদিন সুন্দরভাবে ব্যবহার করার জন্য প্রথমে আমাদেরকে যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে তা হল কম্পিউটারকে সবসময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন এবং ধুলোবালি মুক্ত রাখতে হবে, কারণ কম্পিউটারের পার্টসগুলোর মধ্যে যদি ধুলাবালি জমা হয় সেগুলো খুব তাড়াতাড়ি গরম হয়ে যায় এবং সেটি আগের তুলনায় অনেক ধীরগতি হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ক্রয়ের সময় যে ১৫টি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে
অন্যদিকে কম্পিউটারের মধ্যে একটি ভালো মানের এন্টিভাইরাস ইন্সটল করে সেটি দিয়ে নিয়মিত কম্পিউটারের ভাইরাস স্ক্যান করে রিমুভ করে রাখতে হবে, যাতে কম্পিউটারের অন্যান্য কোন সফটওয়্যার এর ওপর ভাইরাসের ক্ষতিকর প্রভাব না পড়ে। এর সাথে নিয়মিত কম্পিউটার প্রত্যেকটি সফটওয়্যার এবং উইন্ডোজ আপডেট করে ব্যবহার করতে হবে। মোটকথা আমরা যদি কম্পিউটার স্লো হলে কি করব এ বিষয়ে সঠিক সচেতনতা অবলম্বন করি তাহলেই আমাদের কম্পিউটার দীর্ঘদিন যাবত ভালো থাকবে এবংকম্পিউটার স্লো হওয়া আমরা অনেকটাই প্রতিরোধ করতে পারব।
লেখকের শেষ কথা
সাধারণত আমরা অনেকেই জানি কম্পিউটার স্লো হওয়া একটি অত্যন্ত বিরক্তিকর সমস্যা, যেই সমস্যাটির সম্মুখীন আমরা অনেক সময় হয়ে থাকি। তাই আমরা যদি কম্পিউটার স্লো হওয়ার পর উপরে আজকের এই আর্টিকেলে উল্লেখিত বিষয়গুলি অবলম্বন করি, তাহলে খুব সহজেই এটিকে আমরা প্রতিরোধ করতে পারব। তবে একটি কম্পিউটারকে দীর্ঘদিন যাবত সফলভাবে ব্যবহার করার জন্য আমাদেরকে সর্বসময় নিজের ডিভাইসের প্রতি যত্নবান হতে হবে। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কম্পিউটার স্লো হলে কি করব এ বিষয়ে জানতে পেরেছেন। এরকম আরো প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। 37912
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url