মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে

 ফেসবুক আইডি হ্যাক হলে করণীয়মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে আপনি কি এ বিষয়ে জানতে আগ্রহী। তাহলে আপনি সঠিক জায়গাতে এসেছেন। মূলত আজকের এই আর্টিকেল আমরা মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকারের কার্যকারিতা, প্রকারভেদ এবং এর ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

মাইক্রোফোন-ও-লাউড-স্পিকার-কিভাবে-কাজ-করে
সাধারণত আমাদের দৈনন্দিন জীবনে শব্দের অনেক গুরুত্ব রয়েছে। তাই আমরা জীবনযাপনের সব ক্ষেত্রেই শব্দ প্রযুক্তি ব্যবহার করে থাকি। আর এই শব্দ প্রযুক্তির প্রধান দুটি উপাদান হলো মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার। এক্ষেত্রে মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানতে সম্পূর্ণ আর্টিকেল জুড়ে আমাদের সাথেই থাকুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে

মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে

বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির এই যুগে মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার আমাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার এক গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে কাজ করছে। বিশেষ করে কনসার্ট, বক্তিতা, ফোন কল,ভিডিও শেয়ারিং অথবা লাইভ সম্প্রচারের মতো কাজগুলো খুব সহজেই করতে এই দুটি ডিভাইস আমাদের জন্য অপরিহার্য ভূমিকা রেখে থাকে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানিনা মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে বা কিভাবে তারা আমাদের শব্দ বা তথ্য সংগ্রহ করে বিভিন্ন কার্যকলাপকে সঠিকভাবে পরিচালনা করে থাকে। 

সাধারণত মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার একে অপরের বিপরীতভাবে কাজ করে থাকে। যেমন মাইক্রোফোন শব্দ তরঙ্গ কে ধরে সেটাকে বৈদ্যুতিক সংকেতে পরিণত করে। আবার অন্যদিকে লাউড স্পিকার সেই বৈদ্যুতিক সংকেতকে আবার শব্দে পরিণত করে আমাদের কান পর্যন্ত পৌঁছে দেয়, মূলত  মাইক্রোফোন এবং লাউড স্পিকার একসঙ্গেই আধুনিক অডিও সিস্টেমের ভিত্তি গড়ে তুলেছে।

আরো পড়ুনঃ কিভাবে ইনস্টাগ্রাম একাউন্ট ডিলিট করা যায় জানুন  

সহজ ভাষায় বলতে গেলে মাইক্রোফোন আমাদের কণ্ঠস্বর বা আশেপাশের শব্দ ধারণ করে ডিজিটাল সংকেতে রূপান্তরিত করে আর লাউড স্পিকার সেই সংকেতকে পুনরায় শব্দ রূপান্তরিত করে আমাদের কে সহজ ভাবে বুঝিয়ে দেয়। মূলত এভাবেই মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কাজ করে। সাধারণত মোটকথা বর্তমানে সারা বিশ্বজুড়ে সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থা, পাশাপাশি বিনোদন, তথ্য আদান-প্রদানের নতুন দুয়ার খুলছে এই দুটি প্রযুক্তিই। মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার প্রযুক্তির অগ্রযাত্রার সাথে সাথে ভবিষ্যতে এটি আরো উন্নতি সমৃদ্ধ হবে এবং এটির মাধ্যমে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা আরও সহজ এবং কার্যকরী হবে।

মাইক্রোফোন কিভাবে কাজ করে

মাইক্রোফোন এমন একটি ইলেকট্রিক যন্ত্র, যা শব্দ গ্রহণ করে সেটিকে বৈদ্যুতিক সংকেতে পরিণত করতে পারে। যেমন যখন আমরা মাইক্রোফোনে কোন কথা বলি ওই সময়ে আমাদের কণ্ঠস্বর থেকে যাওয়া শব্দ মাইক্রোফোনের ভেতরের একটি পাতলা পর্দার ওপর আঘাত করে। ফলে উক্ত পর্দাটি ধীরে ধীরে কাঁপতে শুরু করে এবং এর সঙ্গে থাকা তার দিয়ে মোড়ানো একটি ছোট অংশে কম্পন শুরু হয়ে বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপান্তরিত হয়ে যায়। 

এরপরে এই বৈদ্যুতিক সংকেত যে ডিভাইসের মাধ্যমে চলে যেমন স্পিকার, রেকর্ডার বা কম্পিউটারের ইত্যাদির মাধ্যমে আরও শক্তিশালী হয়ে যার, ফলে আমাদের বলা যে কোন কথা বা কোন শব্দ আরো স্পষ্টভাবে বাহিরে শোনা যায়। মাইক্রোফোনের এই পুরো প্রক্রিয়াটি এত দ্রুত অবলম্বন হয়, যে আমরা অনেকেই মনে করি মাইকে কথা বলার সাথে সাথে বাহিরে শোনা যায়। 

লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে

সাধারণত মাইক্রোফোনের মতই লাউড স্পিকার একটি ইলেকট্রিক যন্ত্র, যেই যন্ত্রটি সাধারণত বৈদ্যুতিক সংকেতকে শব্দে রূপান্তরিত করতে পারে বা করে। লাউড স্পিকার সাধারণত মাইক্রোফোনের মতই আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক কাজে এটির প্রয়োজন হয়। যেমন গান শুনতে, পড়ালেখার ক্ষেত্রে বা বিভিন্ন ব্যবসায়িক কাজের জন্য ইত্যাদি। মূলত লাউডস্পীকার বৈদ্যুতিক সংকেত কে শব্দ রূপান্তরিত করার মূল কারণ হলো লাউড স্পিকারের ভিতরে একটি চুম্বক থাকে। 

মাইক্রোফোন-ও-লাউড-স্পিকার-কিভাবে-কাজ-করেএক্ষেত্রে যখন বৈদ্যুতিক সংকেত লাউডস্পিকারে প্রবেশ করে, ওই সময়েই চুম্বকের সাহায্যে এর মধ্যে সংকেত কম্পনে পরিণত হয়, আর এই কম্পন বাতাসে ঢেউ তৈরি করে আমাদের কানে শব্দ হিসেবে পৌঁছে দেয়। বিশেষ করে লাউডস্পিকার কম্পন যত বেশি হয় শব্দ তত জোরে ও স্পষ্ট শোনা যায়। বর্তমান সময় দেখা যায় লাউডস্পীকার অনেক ধরনের রয়েছে, যেমন, ছোট স্পিকার, ব্লুটুথ স্পিকার এবং বড় সাউন্ড সিস্টেম ইত্যাদি। 

এগুলো মূলত আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক সময় খুবই প্রয়োজন হয়, যা আমাদের জীবনের অনেক বড় বড় চ্যালেঞ্জিং বিষয়গুলো কেউ মোকাবেলা করতে সহায়তা করে থাকে। বর্তমান সময়ে বিশ্বের আরো উন্নতি প্রযুক্তির ফলে, এখন আরো ভালো মানের লাউড স্পিকার পাওয়া যায়, যা ধীরে ধীরে আমাদের জীবনকে আরো সহজ ও কার্যকরী করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

মাইক্রোফোন ও লাউড স্পীকারের পার্থক্য

মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকারের মধ্যে যেমন অনেক বিষয়গুলির মিল রয়েছে, ঠিক তেমনি এর নির্দিষ্ট বেশকিছু পার্থক্যও রয়েছে। যেমন এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো মাইক্রোফোন সাধারণত এমন একটি ইলেকট্রিক ডিভাইস, যেই ডিভাইসটি শব্দ সংকেত কে প্রযুক্তির মাধ্যমে বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপান্তরিত করে। মাইক্রোফোন মূলত গান গাওয়া বা বক্তৃতা দেওয়ার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অন্যদিকে লাউড স্পিকার হল এই বৈদ্যুতিক সংকেতকে শব্দে রূপান্তরিত করার মাধ্যম। 

আরো পড়ুনঃ অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ক্রয়ের সময় যে ১৫টি বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে

সাধারণত এটি মাইক্রোফোনের উল্টো ভাবে কাজ করে, যেমন মাইক্রোফোন যেখানে শব্দ গ্রহণ করে লাউড স্পিকার সেখানে সেই শব্দকে জোরে এবং স্পষ্টভাবে ছড়িয়ে প্রচার করে। মোটকথা মাইক্রোফোন শব্দ গ্রহণ করে আর লাউড স্পিকার সেই শব্দকে প্রচার করে। মূলত এই দুই প্রযুক্তি একসঙ্গে কাজ করার মাধ্যমেই আমাদের জীবনের শব্দ প্রযুক্তিকে আরও সহজ এবং কার্যকর করে তুলেছে।

লাউড স্পিকার কিভাবে শব্দ উৎপন্ন করে

আমরা জানি লাউডস্পীকারের প্রধান কাজ হল বৈদ্যুতিক সংকেতকে শব্দে রূপান্তরিত করা। কিন্তু এটি কিভাবে করে আমরা অনেকেই জানিনা। সাধারণত মাইক্রোফোনের বৈদ্যুতিক সংকেতকে শব্দে রূপান্তরিত করতে লাউডস্পিকারের বিভিন্ন প্রযুক্তি কাজ করে থাকে যেমন চুম্বক, কুন্ডলী এবং ডায়াফ্রাম ইত্যাদি। এক্ষেত্রে কোন বৈদ্যুতিক সংকেত কে শব্দে রূপান্তরিত করার জন্য প্রথমে লাউডস্পিকার এর মধ্যে বৈদ্যুতিক সংকেত কুন্ডলীতে প্রভাবিত হয়, যা চুম্বকের সংস্পর্শে এসে একটি ক্ষেত্র তৈরি করে।

আর এই ক্ষেত্রের কারণে কুণ্ডলী আর চুম্বক একে অপরের দিকে টানে এবং ঠেলে দেয়। এর ফলে দেখা যায় বাতাসে কম্পন তৈরি হয়, আর এই কম্পন আমাদের কানে পৌঁছে শব্দ হিসেবে শোনা যায়। এভাবেই মূলত লাউড স্পিকার শব্দকে বৈদ্যুতিক সিগন্যাল থেকে বায়ু কম্পনে রূপান্তরিত করে শব্দ প্রভাবিত করে, যার মাধ্যমে আমরা যেকোনো তথ্য খুব দ্রুত সময়ে শুনতে বা জানতে পারি।

মাইক্রোফোন ও স্পিকারের সাউন্ড কোয়ালিটি ভালো রাখার উপায়

মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে বা এর সাউন্ড কোয়ালিটি ভালো রাখার উপায় সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। সাধারণত মাইক্রোফোন ও স্পিকারের সাউন্ড কোয়ালিটি ভালো রাখার জন্য বেশ কিছু সহজ উপায়ে রয়েছে। অবলম্বন করলে মাইক্রোফোনে ও স্পিকারের শব্দের মান উন্নতি হবে। সাধারণত মাইক্রোফোনে শব্দ পরিষ্কারভাবে ধরা এবং ভালো মান বজায় রাখার জন্য সেটিকে সঠিক জায়গায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, পাশাপাশি এর কোয়ালিটি ভালো রাখার জন্য অতিরিক্ত শব্দের প্রভাব কমাতে নিরিবিলি জায়গায় এবং নিয়মিত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।

এছাড়াও সঠিক জায়গায় স্পিকার রাখলে সেটির শব্দ আরো পরিষ্কারভাবে শোনা যায়। স্পিকার চালু রাখা অবস্থায় এর আওয়াজ ভলিউম মাঝারি রাখলে শব্দের গুণমান ভালো থাকে আর অত্যাধিক ভলিয়ামে অস্বস্তিকর আওয়াজ অনুভব করার পাশাপাশি শব্দে ডাইরেকশন হতে পারে। এছাড়াও দীর্ঘদিন ধরে স্পিকার ব্যবহার করার জন্য এটিকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রেখে সঠিকভাবে ব্যবহারের মাধ্যমিক এর সাউন্ড কোয়ালিটি উন্নত রাখা সম্ভব।

লাউড স্পিকার কিভাবে মোটর ইফেক্ট ব্যবহার করে

সাধারণত লাউড স্পিকার মোটর ইফেক্ট ব্যবহার করে শব্দ তৈরি করে থাকে। যেমন যখন একটি মাইক্রোফোনের বৈদ্যুতিক সংকেত স্পিকারের কুন্ডলিতে প্রভাবিত হয়, তখন ওই কুন্ডলী একটি চৌম্বক ক্ষেত্রের মধ্যে চলে আসে। আর কুন্ডলী চৌম্বক ক্ষেত্রের মধ্যে চলে আসার কারণে কুন্ডলীতে একটি বল তৈরি হয়। মূলত এই বলটি স্পিকারের ডায়াফ্রামের সাথে সংযুক্ত হয়ে এক কম্পন সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে এই কম্পন বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে আমাদের কানে পৌঁছায়, যা আমরা শব্দ হিসেবে শুনে থাকি। মোটকথা লাউড স্পিকারের মোটর এফেক্ট এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক শক্তি কুন্ডলী কে চালিত করে যার ফলে বাতাসে কম্পন সৃষ্টি হয় এবং সেই কম্পনের মাধ্যমেই শব্দ পরিণত হয়ে আমাদের কান পর্যন্ত পৌঁছায়।

মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে ব্যবহার  হয়

আমরা জানি মাইক্রোফোন এবং লাউড স্পিকার ব্যবহারের প্রক্রিয়া দুটি সম্পর্কিত হলেও তাদের কাজের ধরন আলাদা আলাদা। এখন আমাদের অনেকের মনে প্রশ্ন থাকতে পারে মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে ? মূলত মাইক্রোফোন শব্দের তরঙ্গ সংগ্রহ করে তা বৈদ্যুতিক সংকেতে পরিণত করার পর লাউড স্পিকারে প্রেরণ করে। আর লাউড স্পীকার সেই সংকেত কে আবার শব্দ তরঙ্গে পরিণত করে আমাদের কান পর্যন্ত পৌঁছিয়ে দেয়। 

মাইক্রোফোন-ও-লাউড-স্পিকার-কিভাবে-কাজ-করেসুতরাং মাইক্রোফোনের কাজ হল আমাদের কথা বলা বা কোন শব্দ সংগ্রহ করে সেটিকে কুন্ডলীর মাধ্যমে কম্পন সৃষ্টি করার পর, তা বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপান্তরিত করা। অপরদিকে লাউডস্পিকারের কাজ হল মাইক্রোফোনের বৈদ্যুতিক সংকেত গ্রহণ করে, তা চুম্বকীয় শক্তি ও ডায়াফ্রাম ব্যবহারের মাধ্যমে কম্পন সৃষ্টি করে বাতাসে ছড়িয়ে দেওয়া। সেই হিসেবে বিবেচনা করলে দেখা যায় মাইক্রোফোন এবং লাউড স্পিকার একে অপরের পরিপূরক, যেখানে মাইক্রোফোন শব্দ সংগ্রহ করে আর লাউড স্পিকার সেই শব্দ পুনরায় আমাদের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে।

আরো পড়ুনঃ ফেসবুক আইডি নিরাপদ রাখার ১০ টি উপায়

তবে মাইক্রোফোন কে সহজ ভাবে ব্যবহার করার জন্য সব সময় পরিষ্কার শব্দের উৎসের কাছে রাখতে হবে এবং একই সাথে লাউড স্পিকারকে এমন ভাবে উপস্থাপন করতে হবে যাতে শব্দ স্পষ্ট হয় এবং অপ্রয়োজনীয় কোন শব্দ স্পিকার এর কাছে না পৌঁছায়। এর ফলে দেখা যাবে আমাদের কোন কথা বলা বা যেকোনো ধরনের শব্দের প্রতিফলন অনেক স্পষ্ট এবং আমাদের দৈনন্দিন অনেক কাজের জন্য বেশ কার্যকরী হবে।

মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার এর মূলনীতি

মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার একসঙ্গে কাজ করে আমাদের শব্দ শোনার অভিজ্ঞতাকে আরো কার্যকরী করে তোলে। যেমন মাইক্রোফোন শব্দ নিয়ে সেটিকে বৈদ্যুতিক সংকেতে রূপান্তরিত করে, তারপর লাউড স্পিকার সেই সংকেতকে আবার শব্দ পরিণত করে আমাদের টানে পৌঁছে দেয়। এই দুটি যন্ত্রই আমাদের প্রয়োজনীয় কোন কথা রেকর্ডিং এর মাধ্যমে সংগ্রহ, গান শোনা বা পেশাজনিত অনেক কাজে প্রয়োজন হয়ে থাকে। মোটকথা এগুলির মাধ্যমে বর্তমান সময়ে আমরা ভালোভাবে উন্নত বিনোদন ও যোগাযোগ ব্যবস্থা উপভোগ করতে পারি।

লেখকের শেষ কথা

সর্বশেষ মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার এর কাজ একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত এবং আমাদের দৈনন্দিন জীবনে এদের গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম। কেননা এই দুটি যন্ত্রের সমন্বয় ছাড়া আমাদের কোন শব্দ সঠিকভাবে শোনাবা পরিবেশন করা সম্ভব না। মূলত প্রযুক্তির এই সহজ নিয়ম গুলোর মাধ্যমে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা, বিনোদন এবং শেখার প্রক্রিয়া প্রাচীনকালের থেকে আরও সহজ এবং শক্তিশালী হয়েছে। তাই আমাদেরকে মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকার কিভাবে কাজ করে এবং এর কার্যকর গুলো সম্পর্কে ধারণা রাখা উচিত। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পরে আপনি মাইক্রোফোন ও লাউড স্পিকারে কার্যকারিতা সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এরকম আরো প্রযুক্তি বিষয়ক তথ্য জানতে আমাদের সাথেই থাকুন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।37912


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url